বিরাম চিহ্ন কি বা বিরাম চিহ্ন কাকে বলে? ব্যবহারের সকল নিয়ম

যতিচিহ্ন বা ছেদচিহ্ন ব্যবহারের সকল নিয়ম।

বিরাম চিহ্ন কি বা কাকে বলে? বিরাম চিহ্নের ব্যবহারের নিয়ম

 অথবা

যতিচিহ্ন কি বা কাকে বলে? যতিচিহ্ন ব্যবহারের নিয়ম

অথবা

ছেদচিহ্ন কি বা কাকে বলে? ছেদচিহ্ন ব্যবহারের নিয়ম

চাকরি কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি পড়াশোনায় খুটি-নাটি সকল বিষয় গুলো ভালোভাবে পড়তে হয়। বিশেষ করে বাংলা ২য় subject টি নিয়ে খুব বেগ পেতে হয়। কেননা, বাংলা ২য় পত্রের বিষয়গুলির পরিধি বৃহৎ। আমরা পর্যায়ক্রমে সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছি। আমাদের আজকের আলোচনার মূল বিষয়বস্তু হলঃ বিরাম চিহ্ন কি বা বিরাম চিহ্ন কাকে বলে? ব্যবহারের সকল নিয়ম গুলো। চাকরি কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষা গুলোতে বিরাম চিহ্ন জানার প্রয়োজনীয়তা কতটা তা আলোচনা করে আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করব না। তাহলে চলুন জেনেন নিই বিরাম চিহ্ন বা যতিচিহ্ন’র বিস্তারিত।

যতিচিহ্ন/ ছেদচিহ্ন বিরাম চিহ্ন কাকে বলে?

বাক্যের অর্থ সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ করা‘র জন্যে অথবা বাক্যে আবেগ, অনুভূতি, প্রশ্ন ইত্যা‘দি প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে বাক্যের মধ্যে বা শেষে বিরতি দেখানো‘র জন্যে যেসব সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহা‘র করা হয় তাদের‘কে বিরামচিহ্ন বা যতিচিহ্ন বা ছেদচিহ্ন বলে।

 

বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত বিরাম চিহ্ন

কমা

  • যতি চিহ্নের নাম- কমা
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- ,
  • বিরতি কাল- ১ বলতে যে সময় লাগে

 

দাঁড়ি/ পূর্ণচ্ছেদ

  • যতি চিহ্নের নাম- দাঁড়ি/ পূর্ণচ্ছেদ
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- ।
  • বিরতি কাল- এক সেকেন্ড

 

জিজ্ঞাসা বা প্রশ্নসূচক চিহ্ন

  • যতি চিহ্নের নাম- জিজ্ঞাসা বা প্রশ্নসূচক চিহ্ন
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- ?
  • বিরতি কাল- এক সেকেন্ড

বিস্ময়সূচক বা আশ্চর্যবোধক চিহ্ন

  • যতি চিহ্নের নাম- বিস্ময়সূচক বা আশ্চর্যবোধক চিহ্ন
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- !
  • বিরতি কাল- এক সেকেন্ড

 

ড্যাস

  • যতি চিহ্নের নাম- ড্যাস
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- –
  • বিরতি কাল- এক সেকেন্ড

 

কোলন ড্যাস

  • যতি চিহ্নের নাম- কোলন ড্যাস
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- :-
  • বিরতি কাল- এক সেকেন্ড

 

কোলন

  • যতি চিহ্নের নাম- কোলন
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- :
  • বিরতি কাল- এক সেকেন্ড

 

সেমি কোলন

  • যতি চিহ্নের নাম- সেমি কোলন
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- ;
  • বিরতি কাল- ১ বলার দ্বিগুণ সময়

উদ্ধরণ বা উদ্ধৃতি চিহ্ন

  • যতি চিহ্নের নাম- উদ্ধরণ বা উদ্ধৃতি চিহ্ন
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- ‘ ’/ ‘‘ ’’
  • বিরতি কাল- এক উচ্চারণে যে সময় লাগে

 

হাইফেন

  • যতি চিহ্নের নাম- হাইফেন
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- –
  • বিরতি কাল- থামার প্রয়োজন নেই

 

ইলেক বা লোপ চিহ্ন

  • যতি চিহ্নের নাম- ইলেক বা লোপ চিহ্ন
  • যতি চিহ্নের আকৃতি-’
  • বিরতি কাল- থামার প্রয়োজন নেই

 

 

বন্ধনী চিহ্ন

  • যতি চিহ্নের নাম-বন্ধনী চিহ্ন
  • যতি চিহ্নের আকৃতি- ( ), { },[  ]
  • বিরতি কাল- থামার প্রয়োজন নেই

বিরাম চিহ্ন ব্যাবহারে বিরতিকাল

আমরা বিরাম চিহ্ন কাকে বলে, বিরাম চিহ্ন গুলো নাম জেনেছি। এ পর্যায়ে সব থেকে গুরুতপূর্ন অংশ টি আলোচনা করতে যাচ্ছি। তা হল বিরাম চিহ্ন ব্যাবহারে বিরতিকাল। সংক্ষেপ এ নিচে ছবিতে তা দেয়া হয়েছে এবং নিম্নে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনাও রয়েছে।

বিরাম চিহ্ন
বিরাম চিহ্ন

 

 

আরও পড়ুন:

ভাব-সম্প্রসারণ কাকে বলে? ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম

পরিভাষা কি? পারিভাষিক শব্দ কাকে বলে?

বিরামচিহ্ন / ছেদচিহ্ন / যতিচিহ্ন  এর ব্যবহার

 

কমা / পাদচ্ছেদ (,) এর ব্যবহার

কমা অপর নাম পাদচ্ছেদ। কমা / পাদচ্ছেদ  চিহ্নের আকৃতি (,)।

ব্যবহার:

  • বাক্য পাঠকালে সুস্পষ্টতা বুঝানোর জন্য যেখানে স্বল্প বিরতির প্রয়োজন, সেখানে কমা ব্যবহৃত হয়।
  • এক জাতীয় পদ পাশাপাশি বসলে ওই পদগুলোতে পর পর কমা ব্যবহৃত হয়। যেমন- শাপলা, গোলাপ, রজনীগন্ধা, বেলী, টগর, ইত্যাদি।
  • সম্বোধন পদের পর কমা বসে। যেমন- হে গুণী, তোমাকে আমাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা জানাই।
  • সমজাতীয় একাধিক বাক্যের অংশ থাকলে সেগুলোকে আলাদা করতে কমা ব্যবহৃত হয়। যেমন- আমরা সকল দেশের, সকল জাতীর, সকল ধর্মের, সকল কালের।
  • বাক্যের শুরুতে অব্যয় থাকলে অব্যয় এর পর ক্ষমা বসে।  যেমন- অতএব, কথাটা সাাজীবন মনে রাখবে।
  • ঠিকানা লিখার ক্ষেত্রে প্রতিটি অংশের পরে কমা ব্যবহৃত হয়। তবে শেষে দাঁড়ি বসে। যেমন- ১০১, গোলাপবাগ, মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬।
  • মাসের তারিখ লিখতে বার ও মাসের পর কমা বসবে।  যেমন— ১৬ই শ্রাবণ, শনিবার, ১৩৯৯ বঙ্গাব্দ।
  • নামের পর ডিগ্রিসূচক পরিচয় সংযোজিত হলে সেগুলোর প্রতিটি ডিগ্রির পর ক্ষমা ব্যবহৃত হয়।

 

দাঁড়ি/ পূর্ণচ্ছেদ (।) এর ব্যবহার

দাঁড়ির অপর নাম পূর্ণচ্ছেদ। দাঁড়ি/ পূর্ণচ্ছেদ  চিহ্নের আকৃতি (।)।

ব্যবহার:

  • বাক্যের পরিসমাপ্তি বোঝাতে দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ ব্যবহার হয়।  যেমন, আগামীকাল আমি বাড়ি যাবো।
  • অনেক সময় ক্রম নির্দেশক সংখ্যা‘র পর দাঁড়ি ব্যবহৃত হয়।

জিজ্ঞাসা বা প্রশ্নসূচক চিহ্ন (?) এর ব্যবহার

জিজ্ঞাসা চিহ্নের অপর নাম প্রশ্নসূচক চিহ্ন। জিজ্ঞাসা বা প্রশ্নসূচক চিহ্নের আকৃতি (?)।

ব্যবহার:

  • কোন কিছু প্রশ্ন করা হলে বাক্যের শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন ব্যবহৃত হয়।  যেমন: তোমার নাম কি?
  • সন্দেহ বা সংশয় বোঝাতে প্রশ্নসূচ‘ক চিহ্ন ব্যবহৃ‘ত হয়।

আরও পড়ুন:

ষ-ত্ব বিধান কাকে বলে? ষ-ত্ব বিধানের কয়েকটি নিয়ম

বাংলা শব্দে শ, ষ, স-এর ব্যবহার সম্পর্কে ৫টি নিয়ম

য-ফলা, র-ফলা ও ল-ফলা উচ্চারণের ৫টি নিয়ম

বিস্ময়সূচক বা আশ্চর্যবোধক চিহ্ন (!) এর ব্যবহার

বিস্ময়সূচক চিহ্নের অপর নাম আশ্চর্যবোধক চিহ্ন। বিস্ময়সূচক বা আশ্চর্যবোধক  চিহ্নের আকৃতি (!)।

ব্যবহার:

  • শোক, আনন্দ, বেদনা, ভয়, বিস্ময় ইত্যাদি প্রকাশ করতে বিস্ময়সূচক চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। যেমন, আহা! কতই না দু:খ।
  •  আবেগসূচক অব্যয়ের পরেও বিস্ময় চিহ্ন ব্যবহৃত হয়।
  • সম্বোধন পদের পর কখ‘নো কখ‘নো বিস্ময় চিহ্ন ব্যবহৃত হয়।

সেমিকোলন (;) এর ব্যবহার

কমার চেয়ে বে‘শি এবং দাঁড়ির চে‘য়ে কম সম‘য় বিরতির ক্ষেত্রে সেমিকোলন বসে।  সেমিকোলন চিহ্নের জন্যে এক বলার দ্বিগুণ সময় থামতে হয়।

ব্যবহার:

  • যেসব বাক্যের মধ্যে ভাবগত মিল আছে তাদের মাঝে সেমিকোলন ব্যবহৃত হয়। যেমন- আজকের আবহাওয়া ভালই; গরমও নেই: ঝিরঝির বাতাস বইছে।
  • নতুবা না হয় ইত্যা‘দি অব্যয় যুক্ত খন্ড বাক্যে‘র মাঝে সেমিকোলন বসে। যেমন- তুমি সেখানে যাও; নতুবা অনেক ক্ষতি হবে।
  • সংযুক্ত স্বাধীন বাক্যগুলো‘কে আলাদা করতে সেমিকোলন বসে।  যেমন- দেশ স্বাধীন হয়েছে; কিন্তু দেশ গড়ার কাজ এখনো শেষ হয়নি।
  • দুই বা তিনটি বাক্য অব্যয় দ্বারা যুক্ত না হলে সেমিকোলন বসে।  যেমন- আগে জীব‘ন গঠন; তারপর উপার্জ‘ন; তারপর দেশসে‘বা।
  • সেজন্য, সুতরাং, তাহলে, তথাপি, তবু ইত্যাদি দ্বারা বাক্যযুক্ত থাকলে তাদের পূর্বে সেমিকোলন বসে।  যেমন- আমি তোমাদের ভাল চাই; সেজন্য শাসন করার অধিকার রাখি।

 

কোলন (:) এর ব্যবহার

বাক্যে সাধারণত যথা, যেমন, উদাহরণ ইত্যাদির পরে, শিরোনাম বা উপশিরোনামের মাঝে এবং সংলাপের আগে যে চিহ্ন ব্যবহৃত হয় থাকে কোলন বলে। কোলনে এক সেকেন্ড থাকতে হয়।

ব্যবহার:

  • উদাহরণ, তালিকা বা ব্যাখ্যার আগে কোলন বসে। যেমন- তোমার মাঝে অনেক কিছুই আছে। সততা, সাহস, নিষ্টা, ভদ্রতা, গতিশীলতা।
  • শিরোনাম বা উপশিরোনামে‘র মাঝে কোলন বসে। যেমন- বাংলাদেশ: অনন্ত সম্ভাবনার সম্ভার।।
  • নাটকের চরিত্রের পরে ও সংলাপের আগে কোলন বসে। যেমন- ছেলে: বাবা, আমি একটি মোবাইল কিনতে চাই।
  • কার্যবিবরণী, বক্তৃতা বা সংবাদ লেখার ক্ষেত্রে কোলন ব্যবহৃত হয়। যেমন- সম্মানিত সভাপতি প্রস্তাব করেন: ….
  • আবেদনপত্রে ভুক্তি বা উপভুক্তির পরে কোলন বসে। যেমন- নাম:  পিতার নাম :
  • গণিতের অনুপাত বুঝাতে কোলন ব্যবহৃত হয়।

আরও পড়ুন:

উদাহরণসহ ‘ম’ ফলা উচ্চারণের ৫টি নিয়ম

উদাহরণসহ ‘ব’ ফলা উচ্চারণের ৫টি নিয়ম 

ড্যাস (–) এর ব্যবহার

ড্যাস বাক্যের প্রবহমান‘তা রক্ষার জন্য যে চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে ড্যাস বলে। ড্যাস এর বিরতিকাল এক সেকেন্ড । ড্যাস হাইফেনের চেয়ে একুট বড় হয়ে থাকে।

ব্যবহার:

  •  উদাহরণ বা প্রকারভেদ বুঝাতে ডেস ব্যবহার হয়। যেমন: কাল তিন প্রকার– অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ।
  • কোন কথার বিস্তার বুঝা‘তে ড্যাস চিহ্ন বসে। যেমন আমরা এমনি – যারা নতুনকে বুঝে শুনে গ্রহণ করি।
  • বাক্য অসম্পূর্ণ থাকলে তার শেষে ড্যাস চিহ্ন বসে। যেমন: তিনি চিৎকার করে বললেন, তবে রে–
  • উদ্ধৃতি চিহ্নের পরিবর্তে ড্যাস চিহ্ন বসে। যেমন: শিক্ষক বললেন–প্রযুক্তির অপব্যবহার একধরণের অপরাধ।
  • শব্দের অর্থ বা বিপরীত শব্দ বা সমার্থক শব্দ লিখতে ড্যাস চিহ্ন বসে। যেমন: পাণি – হাত, সকাল – বিকাল, ফুল – পুষ্প।
  • যৌগিক ও মিশ্র বাক্যে পৃথ‘ক ভাবাপন্ন দুই বা তার বেশি বাক্যে‘র সমন্বয় বা সংযোগ বোঝা‘তে ড্যাস ব্যবহৃ‘ত হয়।
  • শূন্যস্থান পূরণের ক্ষেত্রে লুপ্ত শব্দে‘র স্থানে ড্যাস ব্যবহৃত হয়।
  • ভ্রমণপথের পরিচ‘য় দিতে ড্যাস চিহ্ন ব্যবহৃত হয়।

 

কোলন ড্যাস (:-) এর ব্যবহার

  • উদাহরণ বা দৃষ্টান্ত বুঝাতে হলে কোলন ড্যাস ব্যবহৃত হয়।
  • প্রসঙ্গের দৃষ্টান্ত প্রদর্শ‘নে কোলন ড্যাস বসে।
  • শিরোনামের শে‘ষে কোলন ড্যাস বসে।

 

ইলেক বা লোপ চিহ্ন (‘) এর ব্যবহার

কোন বর্ণ বিশেষে‘র লোপ বুঝা‘তে বিলুপ্ত বর্ণের জ‘ন্য লোপচিহ্ন ব্যবহৃত হয়।

 

উদ্ধরণ চিহ্ন (” “) এর ব্যবহার

  • বক্তার প্রত্যক্ষ উক্তি বুঝাতে উদ্ধরণ চিহ্ন ব্যবহৃত হয়।
  • কবিতা, নাটক, প্রবন্ধ, বই, চলচ্চিত্র ইত্যাদির নাম ব্যবহারের ক্ষেত্রে উদ্ধরণ চিহ্ন ব্যবহৃত হয়।

হাইফেন বা সংযোগ চিহ্ন (-) এর ব্যবহার

  • সমাসবদ্ধ পদের অংশগু‘লো বিচ্ছি‘ন্ন ক‘রে দেখানো‘র ক্ষেত্রে হাইফেন বা সংযোগ চিহ্ন বসে।
  • দুটি শব্দের সংযো‘গ বা বিশ্লেষ‘ণ দেখানোর জন্য হাইফেন বসে।
  • কোন একটি বর্ণ অন্য শব্দে‘র সাথে সম্পর্কিত হলে হাইফেন ব্যবহৃ‘ত হয়।
  • কখ‘নো কখনো‘ উপসর্গের পর হাইফেন বসে।
  • কোন উল্লেখযোগ্য চুক্তি বা ঘটনা‘র সাথে স্থানের নামে‘র সংযুক্তির ক্ষেত্রে হাইফেন বসে।
  • দপ্তর বা প্রাতিষ্ঠানিক‘ পদমর্যাদা‘ বুঝা‘তে হাইফেন ব্যবহৃত হয়।
  • দুটি নাম বিশেষণের সংযোজনে হাইফেন ব্যবহৃত হয়।
  • সংখ্যার সাথে‘ শব্দে‘র সংযোগ ঘটা‘তে হাইফেন ব্যবহৃত হয়।

 

ব্র্যাকেট বা বন্ধনী চিহ্ন () , { }, [ ] এর ব্যবহার

  • ব্র্যাকেট বা বন্ধনী চিহ্ন গনিতে ব্যবহৃত হয়।
  • বিশেষ ব্যাখ্যামূলক অর্থে সাহিত্যে প্রথম বন্ধনীটি ব্যবহৃত হয়।
  • নাটকের সংলাপে চরিত্রের ক্রিয়া নির্দেশ করতে প্রথম বন্ধনী ব্যবহার হয়।
  • কখনো কখনো‘ ব্যাখ্যামূল‘ক কিছু বুঝাতে ৩য় বন্ধনী ব্যবহৃত হয়।

 

####

এই পোস্ট থেকে আমরা বিরাম চিহ্ন কি বিরাম চিহ্ন কাকে বলে? বিরাম চিহ্নের ব্যবহারের নিয়ম  সম্পর্কে জানতে পারলাম। পোস্টটি কেমন লাগলো আমাদের কমেন্ট করে জানান। ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button