বাংলা শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা পদ্ধতি : বাক্য রচনা pdf
বাক্য রচনা পদ্ধতি ও বাক্য রচনা pdf
বাংলা শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা
আমরা আজকে বাংলা শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করতে যাচ্ছি। সেই সাথে বাক্য রচনা pdf ফাইল ডাউনলোড পদ্ধতি দেয়া আছে। দেখে নিন কিভাবে বাক্য রচনা করতে হয়। আপনি চাইলে বাক্য রচনা pdf Download করেও পড়তে পারেন। এই পোস্টের নিচের দিকে পিডিফ ফাইলটি সংযুক্ত করা আছে। এবার চলুন শুরু করি।
বাক্য কাকে বলে?
যে সুনিব্যস্ত পদ বা পদসমষ্টি দ্বারা কোনো বিষয়ে বক্তার সম্পূর্ণ মনোভাব প্রকাশ পায়, তাকে বাক্য বলে।
যেমন, হাবিবা খেলা করছে। রহিমা গান গাইছে। নাসিবা আকলিমা দশম শ্রেণীতে পড়ে ইত্যাদি।
উপরের প্রতিটি বাক্যে বক্তার সম্পূর্ন মনোভাব প্রকাশিত হয়েছে।
তবে, কতগুলো পদ মিললেই‘ বাক্য হয় না। একটি পূণাঙ্গ বাক্য হতে বাক্যের মধ্যে তিনটি গুন থাকতে হয়। এই তিনটি গুনের সমন্বয়ে বাক্য গঠিত হয়। গুনগুলো হলো-
- আকাঙ্ক্ষা।
- আসত্তি।
- যোগ্যতা।
মূলত বাক্য হলো আকাঙ্খা, আসত্তি ও যোগ্যতা সম্প‘ন্ন পদসমষ্টি‘ যা কোন একটি বিষয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণভাব প্রকাশ করতে পারে।
বাংলা শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা
নিম্নে কিছু শব্দ দিয়ে বাক্য গঠন করা হলো –
প্রদত্ত শব্দ—– বাক্য রচনা
ভোর —– আমরা ভোরে উঠে নামাজ পড়ি।
পাখি —– পাখিরা আকাশে ওড়ে।
ময়না —– ময়না পাখি কথা কয়।
দোয়েল —– দোয়েল আমাদের জাতীয় পাখি।
ধান —– ধান থেকে চাল পাই।
কলম —– আমরা কলম দিয়ে লিখি।
সাহায্য —– আমি বাড়ির কাজে মাকে সাহায্য করি।
ফুল —– শাপলা আমাদের জাতীয় ফূল।
গাছ —– গাছ আমাদের পরম বন্ধু্
সিংহ —– পশুর রাজা সিংহ।
আরও পড়ুন:
শব্দ গঠন বলতে কি বোঝ? নতুন শব্দ গঠনের উপায় কি কি?
“ঙ” দিয়ে শব্দ গঠন এবং “ঙ” দিয়ে বাক্য গঠন করার সহজ পদ্ধতি
কর্তব্য —– পিতা- মাতাকে দেখাশোনা করা সন্তানের কর্তব্য।
দক্ষ —– রাহিমা গনিতে অনেক দক্ষ।
সম্পদ —– লোকটির কোন সম্পদ নেই।
শব্দ —– শব্দ দূষণ পরিবেশের ক্ষতি করছে।
স্বাস্থ্য —– স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।
প্রচুর —– হাবিব প্রচুর মাছ ধরেছে।
জ্ঞানী —– মূর্খ বন্ধুর চেয়ে জ্ঞানী শত্রু উত্তম।
নিষিদ্ধ —– যেখানে সেখানে থুথু ফেলা নিষিদ্ধ।
কষ্ট —– ভালো রেজাল্টের জন্য ছেলেটি অনেক কষ্ট করছে।
স্বভাব —– তার স্বভাব খুবই বাজে।
নির্বিঘ্ন —– যাত্রীরা নির্বিঘ্নে দেশ ছেড়েছে।
আনন্দ —– শিশুটি আনন্দে খেলা করছে।
স্থান —– পাহাড়ি অঞ্চলে অনেক নির্জন স্থান রয়েছে।
পাখি —– পাখিরা আকাশে ওড়ে।
ফুল —– শাপলা আমাদের জাতীয় ফূল।
আরও পড়ুন:
ধ দিয়ে শব্দ গঠন এবং বাক্য গঠন করার সহজ পদ্ধতি
বাক্য কাকে বলে? একটি সার্থক বাক্যের কী কী গুণ থাকা আবশ্যক?
দোয়েল —– দোয়েল আমাদের জাতীয় পাখি।
ভোর —– আমরা ভোরে উঠে নামাজ পড়ি।
সিংহ —– পশুর রাজা সিংহ।
সাহায্য —– আমি বাড়ির কাজে মাকে সাহায্য করি।
ময়না —– ময়না পাখি কথা কয়।
কলম —– আমরা কলম দিয়ে লিখি।
পায়রা —– রহিমের অনেক পায়রা রয়েছে।
পানি —– পানির আরেক নাম জীবন।
ধান —– ধান থেকে চাল পাই।
আষাঢ় —– অষাঢ় মাসে বৃষ্টি হয়।
উৎসব —– ধর্ম যার যার, উৎসব সবার।
ঘুড়ি —– হামিমের একটি লাল ঘুড়ি রয়েছে।
যুদ্ধ —– আমরা পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করেছি।
বৌ —– ঘরে নতুন বউ এসেছে।
গাছ —– গাছ আমাদের পরম বন্ধু্
স্বাধীন —– বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশে।
মেঘের —– আকাশে মেঘ জমেছে।
বিজয় —– আমাদের বিজয় দিবস ১৬ ই ডিসেম্বর।
বাংলাদেশ —– বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ।
গাছ —– আমরা গাছ থেকে ফূল, ফল পাই।
কৃষক—– কৃষক ফসল ফলায়।
মাছ—– আমাদের জাতীয় মাছ ইলিশ।
বাঘ —– আমাদের জাতীয় পশুর নাম বাঘ।
বাঙ্গালী —– আমরা বাঙ্গালী জাতি ।
দোয়েল —– দোয়েল আমাদের জাতীয় পাখি।
যমুনা —– যমুনা একটি নদীর নাম।
খুশি—– ইদের দিনে সবাই খুশি।
রোজ —– আমরা রোজ পড়তে বসি।
মৃগ —– মৃগছানা ঘাস খায়।
সবুজ—– গাছের পাতা সবুজ।
পুকুর —– পুকুরে মাছ আছে।
পতাকা—– জাতীয় পতাকার রং লাল ও সবুজ।
বৈশাখ—– বৈশাখ মাসে কালবৈশাখী ঝড় হয়।
থালা—– থালা ভরা ভাত।
আকাশ—– আকাশের রং নীল।
নদী—– যমুনা একটি নদীর নাম।
সূর্য —– পূর্ব দিকে সূর্য ওঠে।
স্কুল—– আমরা প্রতিদিন স্কুলে যাই।
মৌচাক—– মৌমাছিরা মৌচাকে থাকে।
সুন্দরবন —– সুন্দরবনে বাঘ আছে।
ছাত্রছাত্রী —– ছাত্র-ছাত্রীরা একসাথে পড়াশোনা করছে।
মুক্তিযোদ্ধা —– করিম সাহেব একজন মুক্তিযোদ্ধা।
বঙ্গবন্ধু –—- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের জাতীর পিতা।
পাকিস্তানি —– আমরা পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করেছি।
বাক্য রচনা pdf |
####