সিরাজগঞ্জ জেলার সকল তথ্য (যেকোনো পরিক্ষার জন্য)

সিরাজগঞ্জ জেলা পরিচিতি

সিরাজগঞ্জ জেলা পরিচিতি

 

সিরাজগঞ্জ জেলা কোন নদীর তীরে আবস্থিতঃ যমুনা।

সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় কবেঃ ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে।

সিরাজগঞ্জ মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হয় কবেঃ ১৮৪৫ খ্রিস্টাব্দে।

সিরাজগঞ্জ থানা প্রতিষ্ঠিত হয় কবেঃ ১৭৯২ খ্রিস্টাব্দে।

সিরাজগঞ্জ জেলার আয়তন কতঃ ২,৪৯৭,৯২ বর্গ কিলোমিটার ।

সিরাজগঞ্জ জেলার সীমানাঃদক্ষিণে পাবনা জেলা, উত্তরে বগুড়া জেলা, পূর্বে টাঙ্গাইল জামালপুর জেলা, পশ্চিমে পাবনা, নাটোর ও বগুড়া জেলা ।

সিরাজগঞ্জ জেলার ভৌগোলিক অবস্থান ২৪°০০’ হতে ২৪°৪০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°২০´ হতে ৮৯°৫০´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।

সিরাজগঞ্জ জেলার বার্ষিক গড় তাপমাত্রা সর্বোচ্চ কতঃ ৩৪.৬° সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন ১১.৯° সেলসিয়াস।

সিরাজগঞ্জ জেলার বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতঃ ১৬১০ মিলিমিটার

সিরাজগঞ্জ জেলায় উপজেলা কতটিঃ ৯টি; সিরাজগঞ্জ সদর, উল্লাপাড়া, রায়গঞ্জ, বেলকুচি, কাজিপুর,শাহজাদপুর, কামারখন্দ, চৌহালী ও তাড়াশ ।

সিরাজগঞ্জ জেলায় থানা কতটিঃ ১২টি।

সিরাজগঞ্জ জেলায় পৌরসভা কতটিঃ ৬টি; সিরাজগঞ্জ, উল্লাপাড়া, রায়গঞ্জ, বেলকুচি, কাজিপুর ও শাহজাদপুর ।

সিরাজগঞ্জ জেলায় ইউনিয়ন কতটিঃ ৮৩টি।

সিরাজগঞ্জ জেলার পোস্ট কোড কতঃ ৬৭০০

সিরাজগঞ্জ জেলার এন ডব্লিউ ডি কোড কতঃ ০৭৫১

ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ জেলার দূরত্ব কতঃ সড়ক পথে ১৪২ কি. মি. ও রেলপথে ২৩৯ কি.মি. ।

সিরাজগঞ্জ জেলার জনসংখ্যা কতঃ ৩০,৯৭,৪৮৯ জন (২০১১ খ্রিস্টাব্দের আদমশুমারী অনুযায়ী)।

সিরাজগঞ্জ জেলার জনসংখ্যার ঘনত্ব কতঃ ১,৩০০ জন (প্রতি বর্গ কি.মি.) ।

সিরাজগঞ্জ জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কতঃ ১.৩৮%

সিরাজগঞ্জ জেলার শিক্ষার হার কতঃ ৪২.১%

প্রধান ফসল ধান, পাট, গম, ডাল, পেঁয়াজ, শসা, বাদাম, শাক-সবজি ইত্যাদি।

নদ-নদী  যমুনা, বড়াল, ইছামতি, করতোয়া, হুরাসাগর, গোহালা, বাঙালি, গুমনী ফুলঝুড়ি ইত্যাদি।

সিরাজগঞ্জ জেলার খনিজ সম্পদঃ যমুনা নদীর বালি ছাড়া উল্লেখযোগ্য কোন খনিজ সম্পদ নেই। তবে চৌহালী উপজেলা এলাকায় মাঝে মাঝে প্রাকৃতিক গ্যাস উদগীরণ হয়।

সিরাজগঞ্জ জেলার পত্র পত্রিকাঃ দৈনিক যুগের কথা, দৈনিক আজকের সিরাজগঞ্জ, দৈনিক যমুনা প্রবাহ, দৈনিক যমুনা সেতু, কলম সৈনিক ইত্যাদি। কামরুন নাহার সিদ্দীকা ।

সিরাজগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসকঃ আপডেট জেনে নিবেন।

 

সিরাজগঞ্জ জেলার নামকরণ:

১৭৮৬ থেকে ১৭৯৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত লর্ড কর্নওয়ালিসের আমলে সিরাজ আলী চৌধুরী নামে সোহাগপুরে এক সম্ভ্রান্ত জমিদার ছিলেন। ১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দে লর্ড কর্নওয়ালিসের কাছ থেকে বড় বাজু পরগনার সাত আনা হিস্যা সিরাজ আলী চৌধুরী ‘সিরাজগঞ্জ জমিদারি’ নামে পত্তনী লাভ করেন । তার নামানুসারে পরবর্তীতে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়।

সিরাজগঞ্জ জেলার ঐতিহ্য: গ্লোয়েন, যমুনা বহুমুখী সেতু,হার্ডপয়েন্ট,রানীগ্রাম গোয়েন,কাঁটাখাল, ইলিয়ট ব্রিজ, সুফি সাধক শাহ কামাল (রহঃ) এর মাজার শরীফ প্রভৃতি।

সিরাজগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান : বঙ্গবন্ধু/যমুনা বহুমুখী সেতু : এটি বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার দীর্ঘতম এবং বিশ্বের ১২তম দীর্ঘ সেতু। ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দের ২৩ জুন এটি উদ্বোধন করা হয়।

রবীন্দ্র-কাচারিবাড়ি: বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শাহজাদপুরের কাচারিবাড়ি পৈতৃক জমিদারি তত্ত্বাবধানের কাচারি ছিল। তারও পূর্বে অষ্টাদশ শতাব্দীতে এটি নীলকরদের নীলকুঠি ছিল বলে। এখনও অনেকে একে কুঠিবাড়ি বলে। পরে রবীন্দ্রনাথের দাদা প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর এটি নিলামে কিনে নেন। এখানে রয়েছে জমিদারির খাজনা আদায়ের কাচারির একটি ধ্বংসাবশেষ, একটি বেশ বড় দ্বিতল ভবন। বর্তমানে এখানে নির্মিত হয়েছে একটি আধুনিক অডিটোরিয়াম। দ্বিতল ভবনটি বর্তমানে রবীন্দ্র জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। রবীন্দ্রনাথ পিতার আদেশে ঊনত্রিশ বছর বয়সে ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দে জমিদারি তত্ত্বাবধানের জন্য প্রথম শাহজদাপুরে আসেন।

এছাড়াও রয়েছে উল্লাপাড়ার হাটিকুমরুলের নবরত্ন মন্দির; শাহজাদপুর উপজেলায় হযরত মখদুম শাহদৌলা (রহঃ) এর মাজার ও মসজিদ, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র; বেলকুচি উপজেলায় কিংবদন্তী নায়িকা সুচিত্রা সেনের জন্মস্থান সেন ভাঙ্গাবাড়ি গ্রাম, ভাঙ্গাবাড়ি ইউনিয়নের উত্তর পাড়ায় কান্ত কবি রজনীকান্ত সেনের পরিত্যাক্ত বসত ভিটা; রায়গঞ্জ উপজেলার নিমগাছিতে জয় সাগর দীঘি ও ভোলা দেওয়ানের মাজার, সোহাগপুরহাটের কড়িতলায় বঙ্গবন্ধু স্কয়ার; ইলিয়ট ব্রিজ; সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ, বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমে অবস্থিত ইকো পার্ক; মুক্তির সোপান; যমুনা নদী সংলগ্ন যাদব চক্রবর্তী বাড়ি; সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর বাড়ি; মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর বাড়ি; রায়গঞ্জের ধুবিল কাটার মহল জমিদার বাড়ি, ধানগড়ায় আটঘরিয়া জমিদার বাড়ি, সান্যাল জমিদার বাড়ির শিব দূর্গা মন্দির ও মকিমপুর জমিদার বাড়ির মন্দির; কাজিপুরের গান্ধাইল ইউনিয়নে স্মৃতিসৌধ প্রভৃতি।

 

সিরাজগঞ্জ জেলার পুরাকীর্তি

হাটিকুমরুল নবরত্ন মন্দির: জনৈক রামনাথ ভাদুড়ী মুর্শিদাবাদের নবাব মুর্শিদকুলী খাঁর আমলে (১৭০৪ থেকে ১৭২৮ খ্রিস্টাব্দ) এই মন্দিরটি নির্মাণ করেন। হিন্দু স্থাপত্যের উজ্জ্বল নিদর্শন কারুকার্যমণ্ডিত নবরত্ন মন্দিরটি ৩ তলাবিশিষ্ট। এ মন্দিরে পোড়ামাটির ফলকসমৃদ্ধ ৯টি চূড়া ছিল বলে এটিকে নবরত্ন মন্দির বলা হত। এই মন্দিরের আয়তন ৬৫.২৪ × ৬৫.২৪। বর্গাকার মন্দিরটি প্রায় ২ ফুট প্লাটফর্মের উপর তৈরি। স্থানীয়ভাবে এই মন্দির ভাদুরী জমিদারির মন্দির নামেই পরিচিত।

এছাড়াও রয়েছে শাহজাদপুর উপজেলায় রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি, হযরত মখদুম শাহদৌলা (রহঃ) এর মাজার ও মসজিদ, রায়গঞ্জের ধুবিল কাটার মহল জমিদার বাড়ি, ধানগড়ায় আটঘরিয়া জমিদার বাড়ি, সান্যাল জমিদার বাড়ির শিব দূর্গা মন্দির ও মকিমপুর জমিদার বাড়ির মন্দির প্রভৃতি।

মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধা

  • মোতাহার হোসেন তালুকদার এমএলএ
  • আব্দুল মোমিন ভালুকদার এমএলএ,
  • সৈয়দ হায়দার আলী এমপিএ
  • মরহুম রওশনুল হক এমপিএ
  • আনোয়ার হোসেন রত্ন
  • শহিদুল ইসলাম তালুকদার
  • আমির হোসেন ভুলু
  • আব্দুল লতিফ মির্জা
  • আমিনুল ইসলাম চৌধুরী
  • আব্দুস সামাদ
  • ইসমাইল হোসেন
  • জহুরুল ইসলাম তালুকদার
  • গোলাম হায়দার খোকা
  • আবু মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া
  • মোজাফ্ফর আহমেদ
  • ইসাহাক আলী
  • এম এ রউফ পাতা
  • বিমল কুমার দাস
  • শেখ আলাউদ্দিন
  • সোহরাব আলী
  • আমজাদ হোসেন মিলন
  • লুৎফর রহমান অরুণ
  • খ ম আকতার হোসেন
  • ফজলুল মতিন মুক্তা
  • টি এম শামীম পান্না
  • মরহুম শাহ্জাহান আলী তারা
  • মরহুম ইসমাইল হোসেন
  • শফিকুল ইসলাম শফি
  • কে এম হোসেন আলী হাসান
  • আবু ইউসুফ সূর্য্য প্রমুখ।

 

বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব

মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী: মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী ১৮৮০ খ্রিস্টাব্দের ১২ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জ জেলার সমাধানগড়া গ্রামে এক বনেদি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাজী শরাফত আলী খান। সিরাজগঞ্জে জন্মগ্রহণ করলেও টাঙ্গাইলে বিবাহ করে জীবনের অধিকাংশ সময় স্থায়ীভাবে সেখানে বসবাস করেছেন। ১৯২৯-এ আসামের ধুবড়ী জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের ভাসান চরে প্রথম কৃষক সম্মেলনে তাঁর নামের শেষে ভাानী শব্দ যুক্ত হয়। তিনি ১৯৪০-এ শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের সঙ্গে মুসলিম লীগের সভাপতি এবং ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে পাকিস্তানের প্রথম বিরোধীদল ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’ গঠন করে এর সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে টাঙ্গাইলের সন্তোষের কাগমারীতে তাঁর ঐতিহাসিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দেশের সমস্যা সমাধান (১৯৬২), মাও সেতুং-এর দেশে (১৯৭৫) তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। তিনি ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দের ১৭ নভেম্বর মৃত্যুরবণ করেন।

শহীদ এম. মনসুর আলী: বাংলাদেশের অন্যতম জাতীয় নেতা শহীদ এম. মনসুর আলী ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দের ১৬ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রতনকান্দী ইউনিয়নে কুড়িপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। শহীদ এম. মনসুর আলী মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী এবং স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে যথাক্রমে যোগাযোমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর পদে অধিষ্ঠিত হন। তিনি ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের ৩ নভেম্বর শহীদ হন।

সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী: সিরাজগঞ্জের বিশিষ্ট লেখক, বাগ্মী এবং কৃষক নেতা ইসমাইল হোসেন সিরাজী জমিদার ও মহাজন বিরোধী আন্দোলনে কৃষকদের সংগঠিত করেন। ইসমাইল হোসেন সিরাজীর কাব্যগ্রন্থগুলো হচ্ছে- অনল প্রবাহ, আকাঙ্ক্ষা, উচ্ছ্বাস, উদ্বোধন, নব উদ্দীপনা, স্পেন বিজয় কাব্য, সঙ্গীত সঞ্জীবনী, প্রেমাগুলি ইত্যাদি। তাঁর উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হচ্ছে রায়নন্দিনী, তারাবাঈ, ফিরোজা বেগম ও নুরুদ্দীন ইত্যাদি

সুচিত্রা সেন: সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি থানার অন্তর্গত সেন ভাঙ্গাবাড়ি গ্রামে সুচিত্রা সেনের জন্ম। তিনি ছিলেন কবি রজনীকান্ত সেনের নাতনী। পাবনা শহরে লেখাপড়া শিখে সুচিত্রা সেন কলকাতায় চলে যান এবং পরবর্তীকালে মনোমোহিনী চিত্র তারকা হিসেবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি অর্জন করেন।

আব্দুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দীন: আব্দুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দীন ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ১ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ জেলার ফুলবাড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দের ৩০ নভেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ছিলেন জনপ্রিয় বিজ্ঞান লেখক, শিক্ষাবিদ ও প্রশাসক। আবিষ্কারের নেশায়, এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে, সাগরের রহস্যপুরী, বিজ্ঞানের বিস্ময়, তারার দেশের হাতছানি ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধগ্রন্থ।

এছাড়াও রয়েছেন মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ, আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের পাটিগণিতের অধ্যাপক যাদব চন্দ্র চক্রবর্তী, প্রখ্যাত সাহিত্যিক মকবুলা মঞ্জুর, মোহাম্মদ নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন, খ্যাতনামা কবি, গীতিকার ও সঙ্গীতশিল্পী রজনীকান্ত সেন, ফতেহ লোহানী, ফজলে লোহানী, ভাষাসৈনিক আব্দুল মমিন তালুকদার, রাজনীতিবিদ অমূলানাথ লাহিড়ী, কণ্ঠশিল্পী বাপ্পী লাহিড়ী, ইশান চন্দ্র রায়, কণ্ঠ শিল্পী হৈমন্তী শুক্লা, প্রবন্ধকার মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ, ভাষাবিদ ও সাহিত্যিক গোলাম মকসুদ হিলালী প্রমুখ।

 

অন্যান্য

  1. বৃটিশ আমলে সিরাজগঞ্জ মোমেনশাহী জেলার আওতাধীন ছিল।
  2. ১৮৪৫ খ্রিস্টাব্দে মোমেনশাহী জেলার অধীনে জামালপুর ও সিরাজগঞ্জ নামে দুটি মহকুমা সৃষ্টি করা হয়।
  3. ১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে যমুনা নদীর গতি পরিবর্তনের কারণে সিরাজগঞ্জ থানাকে পাবনা জেলার অন্ত র্ভুক্ত করা হয়।

 

সংসদীয় আসন- ৬টি।

 

৬২-সিরাজগঞ্জ-১, কাজিপুর উপজেলা এবং সদর উপজেলার মেছড়া, রতনকান্দি, বাগবাটি ও ছোনগাছা ইউনিয়ন।

৬৩-সিরাজগঞ্জ-২,মেছড়া, রতনকান্দি, বাগবাটি,ছোনগাছা ইউনিয়ন ব্যতীত সিরাজগঞ্জ সদর এবং কামারখন্দ উপজেলা।

৬৪-সিরাজগঞ্জ-৩,রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা।

৬৫-সিরাজগঞ্জ,8- উল্লাপাড়া উপজেলা।

৬৬-সিরাজগঞ্জ-৫,বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা।

৬৭-সিরাজগঞ্জ-৬,শাহজাদপুর উপজেলা।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button